তেরখাদায় ৩৯ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ, বিজ্ঞান মেলায় এবং বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড -২০১৮' অনুষ্ঠিত। স্থানীয় ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের দারুন আবিষ্কার।
MB TV24.com
তেরখাদায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে পরিষদ চত্বরে '৩৯ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ,বিজ্ঞান মেলা এবং বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা -২০১৮' উৎসবমুখর পরিবেশে জাঁকঝমকের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত।
এবার মেলায় মোট ১৮ টি স্টল রয়েছে। উপজেলার ১৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মেলায়
অংশগ্রহণ করছেন। স্থানীয় ক্ষুদে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন নতুন নতুন
প্রযুক্তি।বিশ্বের ছোট বড় অনেক প্রযুক্তি তারা তৈরী করেছে ফেলনা জিনিসপত্র
দিয়ে।এসকল ক্ষুদে বিজ্ঞানীরা তাদের প্রতিভাবে এই মেলায় সকলের সামনে মেলে
ধরতে পেরে খুবই আনন্দিত।তারা স্বপ্ন দেখছে বড় বিজ্ঞানী হয়ে নিজেকে ও
বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে উন্নত করতে। তাদের এই প্রচেষ্টাকে স্বাগত
জানিয়েছেন স্থানীয় সুশলীল সমাজ। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত
মেলায় ছাত্র-ছাত্রী ও দর্শকদের ভিড় ছিল চোখ পড়ার মতো। মেলায় প্রতিদিন
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ছিল কুইজ ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা।
উল্লেখ্য আজকের বিজ্ঞান আগামীকাল প্রযুক্তি। শিক্ষা নিয়ে গড়বো দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, প্রতিপাদ্যে '৩৯ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ, বিজ্ঞান মেলা এবং বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা -২০১৮' গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল ১০ টায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু উদ্ভোধন করেন।
মেলাটির সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন উপজেলা পর্যায়ে জাতীয় বিজ্ঞান প্রযুক্তি সপ্তাহ উদযাপন কমিটির সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আঃ আউয়াল আকন।
২৭ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টায় উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ লিটন আলীর সভাপতিত্বে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদেরকে পুরষ্কৃত করা হয়।
মোঃ রবিউল ইসলাম
তেরখাদা, খুলনা।
Staff Reporter
Akotabd.com & MB TV24
তেরখাদায় জাতীয় সংগীত প্রতিযোগিতা ২০১৮ সম্পন্ন
MB TV24.Com তেরখাদায় মঙ্গলবার সকাল
সাড়ে ১০ টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়াজনে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে নির্বাহী
কর্মকর্তা মোঃ লিটন আলীর সভাপতিত্বে শুদ্ধভাবে জাতীয় সংগীত গাওয়া
প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিযোগিতায় উপজেলার ৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়,
৬টি মাধ্যমিক ও ৪ টি কলেজ অংশগ্রহণ করে। এ প্রতিযোগিতায় প্রাথমিক পর্যায়ে
তেরখাদা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক পর্যায়ে শহীদ স্মৃতি মাধ্যমিক
বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ পর্যায়ে শতদল মহাবিদ্যালয় প্রথম স্থান অধিকার করে
জেলা পর্যায়ে অংশগ্রহণের
তেরখাদা থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ। দুর্লভ খেজুর রস ও গুড়
নানা কারণে তেরখাদা থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ । শীত মৌসুমেও
দুর্লভ হয়ে পড়েছে খেজুরের রস ও গুড়।গ্রাম-গঞ্জ, হাটে বাজারেও মিলছে না
খেজুরের রস ও গুড়।
এক সময় উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে খেজুর গাছের বাগান ছিল।তেমন কোন পরিচর্যা ছাড়াই এসব বাগানে খেজুর গাছ বেড়ে উঠতো।শীত মৌসুমে গাছিরা খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতো। সে রস থেকে তৈরী হতো সুমিষ্টি গুড়। খেজুরের রস দিয়ে গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে তৈরী হতো পিঠা, পায়েসসহ নানান প্রকার বাহারী সুমিষ্টি খাবার।গ্রামে গ্রামে শীতের কুয়াচ্ছন্ন শীতে বসতো খেজুর রসের মেলা। বাঁকে করে ঠিলা (এক প্রকার কলসি) ভর্তি রস নিয়ে হাটে ছুটতো গাছিরা।খুবই কম দামে পাওয়া যেত রস ও গুড়।
গ্রামীণ নারীরা খেজুরের পাতা দিয়ে তৈরী করতো মাদুর।ডগা দিয়ে ছেলে মেয়েরা বিভিন্ন প্রকার খেলার সামগ্রী তৈরী করতো।খেজুর গছের সরফা দিয়ে গ্রামের ছেলে মেয়েরা রাতে আলোর বাজী ফুটাতো।চমৎকার আগুনর ফুলকি তে জ্বল জ্বল করতো গ্রামের অন্ধকার রাত।জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহৃত হতো এগুলো। এগুলো সবই আজ ইতিহাস হয়ে গেছে। বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে সেই শীতের পিঠা, আলোর বাজী, খেজুরের রস ও গুড়ের স্বাদ। নানা প্রতিকূলতার কারনে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ। যেমন- অপরিকল্পিত নগরায়ন, ইটের ভাটা, বসত বাড়ি তৈরী, জনসচেতনতার অভাব ইত্যাদি।বিশেষ করে বিভিন্ন এলাকায় ইটের ভাটার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় খেজুর গাছ গুলো খুবই কম মূল্যে চলে যাচ্ছে এ সকল ভাটায় জ্বালানী হিসেবে।এ ধারা অব্যাহত থাকলে অচিরেই খেজুর গাছের পুরা জাত টি বিলীন হয়ে যাবে অত্র এলাকা থেকে।
এমতাবস্থায় খেজুর গাছ সংরক্ষণ করা একান্ত প্রয়োজন।সরকারি ভাবে খেজুর গাছ চায়ে উৎসাহী এবং ইটের ভাটা/ফাজার জ্বালানী হিসেবে খেজুর গাছ ব্যবহার নিষিদ্ধ করে খেজুর গাছ বাঁচিযে রাখার পদক্ষেপ নেওয়া একান্ত জরুরী বলে মনে করছেন অভিজ্ঞমহল।
গ্রামীণ নারীরা খেজুরের পাতা দিয়ে তৈরী করতো মাদুর।ডগা দিয়ে ছেলে মেয়েরা বিভিন্ন প্রকার খেলার সামগ্রী তৈরী করতো।খেজুর গছের সরফা দিয়ে গ্রামের ছেলে মেয়েরা রাতে আলোর বাজী ফুটাতো।চমৎকার আগুনর ফুলকি তে জ্বল জ্বল করতো গ্রামের অন্ধকার রাত।জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহৃত হতো এগুলো। এগুলো সবই আজ ইতিহাস হয়ে গেছে। বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে সেই শীতের পিঠা, আলোর বাজী, খেজুরের রস ও গুড়ের স্বাদ। নানা প্রতিকূলতার কারনে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ। যেমন- অপরিকল্পিত নগরায়ন, ইটের ভাটা, বসত বাড়ি তৈরী, জনসচেতনতার অভাব ইত্যাদি।বিশেষ করে বিভিন্ন এলাকায় ইটের ভাটার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় খেজুর গাছ গুলো খুবই কম মূল্যে চলে যাচ্ছে এ সকল ভাটায় জ্বালানী হিসেবে।এ ধারা অব্যাহত থাকলে অচিরেই খেজুর গাছের পুরা জাত টি বিলীন হয়ে যাবে অত্র এলাকা থেকে।
এমতাবস্থায় খেজুর গাছ সংরক্ষণ করা একান্ত প্রয়োজন।সরকারি ভাবে খেজুর গাছ চায়ে উৎসাহী এবং ইটের ভাটা/ফাজার জ্বালানী হিসেবে খেজুর গাছ ব্যবহার নিষিদ্ধ করে খেজুর গাছ বাঁচিযে রাখার পদক্ষেপ নেওয়া একান্ত জরুরী বলে মনে করছেন অভিজ্ঞমহল।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)







