
বিশেষ প্রতিবেদন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বিশেষ প্রতিবেদন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান


বিনা ওষুধে রোগ নিরাময়ের সচিত্র যোগ ব্যায়াম। Cure the disease without drugs Illustrated Yoga exercises.
বিনা ওষুধে রোগ
নিরাময়ের সচিত্র যোগ ব্যায়াম। Cure the disease without drugs Illustrated Yoga
exercises.
---------------------------------------------------------------------
এক নজরে দেখুন কি কি জানতে পারবেন এই ভিডিও
থেকেঃ-
--------------------------------------------------------------------
* কোন ব্যায়াম করলে কন্ঠ ও চেহারা আকর্ষনীয়
হয় ?
* কোন ব্যায়াম করলে যৌবন দীর্ঘস্থায়ী হয়
?
* কোন ব্যায়াম করলে মেয়েদের আকর্ষনীয় ফিগার
হয় ?
* কোন ব্যায়াম করলে মেয়েদের সন্তানের মা
হলেও কুমারী মেয়ের মত দেখায় ? বুকের গঠণ ভাল হয় ?
* কোন ব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস দূর ও উচ্চতা
বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
* কোন ব্যায়াম করলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও বাত
রোগ দূর হয় ?
* কোন ব্যায়াম করলে স্বপ্ন দোষ দূর হয় ?
* কোন ব্যায়াম
করলে মেয়েদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হয় ? ইত্যাদি ইত্যাদি।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Hi,
Welcome
to Modern bangla TV24, (MB TV24). MB TV24 is a very useful and entertainment
channel. Many kinds of useful content are available here. We are Upload blow
category video. They are---Entertainment, latest bangle news, All News, News,
Latest Natok, Latest telefilm, Latest
Bangla Natok, Drama, Fun, Jokes, Top funny video, hit video, Top Movie, Top
Drama, Hit dance, Live Cultural Program, Live Music Show, Live Concert,
Technology, Live Entertainment, Live broadcast, live streaming, Agriculture…
etc. Watch Our Video and like, Comment, Share.
Please Hit the
Subscribe Baton & Press the Bell icon for more Video.
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমরা জানা-অজানা
সর্বশেষ সংবাদ, তথ্য প্রযুক্তি,
আবিষ্কার, বিজ্ঞান, মহাকাশ, বিনোদন, নাটক, সর্ট ফিল্ম,
টেলিফিল্ম, মিউজিক ভিডিও সহ
শিক্ষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, বিনোদন, কৃষি বিষয়ক সহ
বিভিন্ন অনুষ্ঠান নির্মাণ করি।সব
সময় নতুন নতুন ভিডিও
পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব
করুন এবং পাশের বেল
বাটনে ক্লিক করে ঘন্টাটি
বাজিয়ে রাখুন।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ভিডিওটি
দেখার জন্য সকলকে আন্তরিক
ধন্যবাদ। দেখা
হবে পরবর্তী ভিডিও সে পর্যন্ত
সবাই সুস্থ্য থাকুন, সুন্দর থাকুন
আর আমাদের সাথেই থাকুন।
Thanks
Md. Rabiul Islam
CEO
MB TV24
এক নজরে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাই (Video সহ)
এক নজরে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট
এক নজরে
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট
|
|
নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান
|
ফ্যান্সের থ্যালেস এলিনিয়া
স্পেস ফ্যাসিলিটি।
|
ওজন
|
৩.৭ টন।
|
উৎক্ষেপন স্থল
|
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা
অঙ্গরাজ্যের কেইপ কেনাভেরালের লঞ্চ প্যাড।
|
উৎক্ষেপন প্রক্রিয়া
|
দুটি ধাপে সম্পন্ন হবে।
প্রথম ধাপে- লঞ্চ & অরবিট ফেইস (LEOP);
দ্বিতীয় ধাপে- স্যাটেলাইট
ইন অরবিট টেস্ট।
LEOP ধাপে ১০ দিন এবং পরের
ধাপে ২০ দিন সময় লাগবে।
|
উৎক্ষেপনকারী প্রতিষ্ঠান
|
যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারী
মহাকাশ
|

স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ কি ? কি কাজ করে ? কিভাবে কাজ করে ? (Video সহ)
মোঃ রবিউল ইসলাম, তেরখাদা, খুলনাঃ
স্যাটেলাইঃ
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরী মহাকাশে উৎক্ষেপিত উপগ্রহ কে কৃত্রিম উপগ্রহ বা
স্যাটেলাইট বলা হয়।এটি মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বলা হয়। উপগ্রহ
যেমন গ্রহের চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমন করে, ঠিক তেমনি কৃত্রিম
উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট ও আমাদের পৃথিবী গ্রহের চারপাশে ঘোরে।এটি কৃত্রিমভাবে
মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
কি কাজ করে স্যাটেলাইট ?
রেডিও, টিভি চ্যানেল, ফোন, মোবাইল ও ইন্টারনেট যোগাযোগ প্রযুক্তি,
মহাকাশ গবেষণা, মহাকাশের ছবি তোলা, গভীর সমুদ্রে জাহাজের দিক নির্দেশনা,
আবহাওয়ার পূর্বাভাশ,

মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপন হলো বাংলাদেশের প্রথম নিজস স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু -১ (Video সহ)
দীর্ঘ প্রতিক্ষার বাধ ভেঙ্গে অবশেষে মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপন হলো
বাংলাদেশের প্রথম নিজস স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু -১। শুক্রবার (১১ মে) দিবাগত
রাত (বাংলাদেশ সময়) ২টা ১৪ মিনিটে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট
বঙ্গবন্ধু -১ মহাকাশে উৎক্ষেপন সম্পন্ন হয়েছে। বিশ্বের ৫৭তম দেশ হিসেবে
স্বাধীনতার ৪৭ বছর পর এই অর্জন বাংলাদেশের।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের কেইপ কেনাভেরালের লঞ্চ প্যাড থেকে
বেসরকারী মহাকাশ অনুসন্ধ্যান ও প্রযুক্তি কোম্পানী “স্পেসএক্স” এর
ফ্যালকন-৯ রকেট বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট কে নিয়ে মহাকাশের উদ্দেশ্যে উড়াল দেয়।
বাংলাদেশ সময় ১১ মে শুক্রবার দিবাগত রাত ২ টা ১৪ মিনিটের সময়।
আজ থেকে প্রায় ১৭ বছর পূর্বে মহাকাশে

মহাকাশের বাসিন্দা হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের নিজস্ব স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১।তথ্য-প্রযুক্তিতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
মোঃ রবিউল ইসলাম, তেরখাদা, খুলনা।
আজ থেকে প্রায় ১৭ বছর পূর্বে মহাকাশে নিজস্ব কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানোর স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বাংলাদেশ। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর এবার আমাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে।যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় ১০ মে ২০১৮ বঙ্গবন্ধু -১ নামে বিশ্বের ৫৭ তম দেশ হিসেবে নিজস্ব কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।এর মধ্যে দিয়ে তথ্য প্রযুক্তি খাতে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ কি ?
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরী মহাকাশে উৎক্ষেপিত উপগ্রহ কে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলা হয়।এটি মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বলা হয়। উপগ্রহ যেমন গ্রহের চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমন করে, ঠিক তেমনি কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট ও আমাদের পৃথিবী গ্রহের চারপাশে ঘোরে।এটি কৃত্রিমভাবে মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
কি কাজ করে স্যাটেলাইট ?
রেডিও, টিভি চ্যানেল, ফোন, মোবাইল ও ইন্টারনেট যোগাযোগ প্রযুক্তি, মহাকাশ গবেষণা, মহাকাশের ছবি তোলা, গভীর সমুদ্রে জাহাজের দিক নির্দেশনা, আবহাওয়ার পূর্বাভাশ, প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস, পরিদর্শন পরিক্রমা, জিপিএস, ডিজিটাল ম্যাপ, মাটি ও পানির নিচে বিভিন্ন খনিজ সম্পদের অনুসন্ধ্যান উদ্ধার, পারমানবিক বিস্ফোরণ এবং হামলার আগাম সতর্কবার্তাসহ প্রায় ৪০ প্রকার কাজ করে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট।
কিভাবে কাজ করে ?
স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে থাকে। উপগ্রহ যেমন পৃথিবীর চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে, ঠিক তেমনি কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট ও পৃথিবী গ্রহের চারপাশে ঘোরে।
পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে কৃত্রিম উপগ্রহ পৃথিবীর চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে। এ কারণে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট উপগ্রহ কে মহাকাশে চালানোর জন্য কোন জ্বালানি বা শক্তির প্রয়োজন হয় না। কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট এর মাইক্রোওয়েভের ইলেক্ট্রনিক সার্কিটগুলো চালানোর জন্য সোলার পাওয়ার ব্যবহৃত হয়।
পৃথিবী নিজ অক্ষ রেখায় ২৪ ঘন্টায় একবোর ঘুরে

তেরখাদা থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ। দুর্লভ খেজুর রস ও গুড়
নানা কারণে তেরখাদা থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ । শীত মৌসুমেও
দুর্লভ হয়ে পড়েছে খেজুরের রস ও গুড়।গ্রাম-গঞ্জ, হাটে বাজারেও মিলছে না
খেজুরের রস ও গুড়।
এক সময় উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে খেজুর গাছের বাগান ছিল।তেমন কোন পরিচর্যা ছাড়াই এসব বাগানে খেজুর গাছ বেড়ে উঠতো।শীত মৌসুমে গাছিরা খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতো। সে রস থেকে তৈরী হতো সুমিষ্টি গুড়। খেজুরের রস দিয়ে গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে তৈরী হতো পিঠা, পায়েসসহ নানান প্রকার বাহারী সুমিষ্টি খাবার।গ্রামে গ্রামে শীতের কুয়াচ্ছন্ন শীতে বসতো খেজুর রসের মেলা। বাঁকে করে ঠিলা (এক প্রকার কলসি) ভর্তি রস নিয়ে হাটে ছুটতো গাছিরা।খুবই কম দামে পাওয়া যেত রস ও গুড়।
গ্রামীণ নারীরা খেজুরের পাতা দিয়ে তৈরী করতো মাদুর।ডগা দিয়ে ছেলে মেয়েরা বিভিন্ন প্রকার খেলার সামগ্রী তৈরী করতো।খেজুর গছের সরফা দিয়ে গ্রামের ছেলে মেয়েরা রাতে আলোর বাজী ফুটাতো।চমৎকার আগুনর ফুলকি তে জ্বল জ্বল করতো গ্রামের অন্ধকার রাত।জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহৃত হতো এগুলো। এগুলো সবই আজ ইতিহাস হয়ে গেছে। বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে সেই শীতের পিঠা, আলোর বাজী, খেজুরের রস ও গুড়ের স্বাদ। নানা প্রতিকূলতার কারনে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ। যেমন- অপরিকল্পিত নগরায়ন, ইটের ভাটা, বসত বাড়ি তৈরী, জনসচেতনতার অভাব ইত্যাদি।বিশেষ করে বিভিন্ন এলাকায় ইটের ভাটার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় খেজুর গাছ গুলো খুবই কম মূল্যে চলে যাচ্ছে এ সকল ভাটায় জ্বালানী হিসেবে।এ ধারা অব্যাহত থাকলে অচিরেই খেজুর গাছের পুরা জাত টি বিলীন হয়ে যাবে অত্র এলাকা থেকে।
এমতাবস্থায় খেজুর গাছ সংরক্ষণ করা একান্ত প্রয়োজন।সরকারি ভাবে খেজুর গাছ চায়ে উৎসাহী এবং ইটের ভাটা/ফাজার জ্বালানী হিসেবে খেজুর গাছ ব্যবহার নিষিদ্ধ করে খেজুর গাছ বাঁচিযে রাখার পদক্ষেপ নেওয়া একান্ত জরুরী বলে মনে করছেন অভিজ্ঞমহল।
গ্রামীণ নারীরা খেজুরের পাতা দিয়ে তৈরী করতো মাদুর।ডগা দিয়ে ছেলে মেয়েরা বিভিন্ন প্রকার খেলার সামগ্রী তৈরী করতো।খেজুর গছের সরফা দিয়ে গ্রামের ছেলে মেয়েরা রাতে আলোর বাজী ফুটাতো।চমৎকার আগুনর ফুলকি তে জ্বল জ্বল করতো গ্রামের অন্ধকার রাত।জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহৃত হতো এগুলো। এগুলো সবই আজ ইতিহাস হয়ে গেছে। বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে সেই শীতের পিঠা, আলোর বাজী, খেজুরের রস ও গুড়ের স্বাদ। নানা প্রতিকূলতার কারনে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ থেকে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ। যেমন- অপরিকল্পিত নগরায়ন, ইটের ভাটা, বসত বাড়ি তৈরী, জনসচেতনতার অভাব ইত্যাদি।বিশেষ করে বিভিন্ন এলাকায় ইটের ভাটার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় খেজুর গাছ গুলো খুবই কম মূল্যে চলে যাচ্ছে এ সকল ভাটায় জ্বালানী হিসেবে।এ ধারা অব্যাহত থাকলে অচিরেই খেজুর গাছের পুরা জাত টি বিলীন হয়ে যাবে অত্র এলাকা থেকে।
এমতাবস্থায় খেজুর গাছ সংরক্ষণ করা একান্ত প্রয়োজন।সরকারি ভাবে খেজুর গাছ চায়ে উৎসাহী এবং ইটের ভাটা/ফাজার জ্বালানী হিসেবে খেজুর গাছ ব্যবহার নিষিদ্ধ করে খেজুর গাছ বাঁচিযে রাখার পদক্ষেপ নেওয়া একান্ত জরুরী বলে মনে করছেন অভিজ্ঞমহল।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)