ভোলার তজুমউদ্দিনে শাহে আলম মডেল কলেজে ডিজিটাল পদ্ধতিতে হাজিরা

MB TV24: ঐতিহ্যবাহী দ্বীপজেলা ভোলার তজুমউদ্দিনে এই প্রথমবারের মত চালু হয়েছে ডিজিটাল হাজিরা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যুগ যুগ ধরে চলে আসা ছাত্র ছাত্রীদের হাজিরা পদ্ধতি এনালগ থেকে এখন ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হয়েছে।তজুমউদ্দিনের শম্ভুপুর ইউনিয়ন পরিষদের সহযোগিতায় নতুন এ ধারার সূচনা করেছে তজুমদ্দিন উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীট শম্ভুপুর শাহে আলম মডেল কলেজ। খাতা ও কলমের পরিবর্তে উপস্থিতি গ্রহনের জন্য চালু হয়েছে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি। আঙ্গুলের ছাপ। ডিজিটাল এই হাজিরা পদ্ধতির মাধ্যমে দৈনন্দিন ক্লাসের উপস্থিতি, মাসিক গড় হাজিরা বের করা, কলেজে প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় ফিঙ্গার এর মাধ্যমে অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হবে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকেরা। কলেজে গিয়ে দেখা গেছে, লাইব্রেরির পাশে একটি যন্ত্র বসানো। ক্লাস শুরু হওয়ার পূর্বে সেখানে ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষক কর্মচারীরা বিশেষ এই যন্ত্রের উপর আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে ক্লাসে প্রবেশ করে। গত এক সপ্তাহ ধরে চলছে এই ডিজিটাল হাজিরা পদ্ধতি।

ভোলা প্রতিনিধি,
 তারিখঃ ২৫/১০/২০১৮ইং।

কেএম আলমগীর হোসেন আবারো তেরখাদার ইখড়ি দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি নির্বাচিত




MB TV24.Com : তেরখাদা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ইখড়ি দাখিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচনে আবারো নির্বাচিত হলেন উপজেলা আওয়ামীলগের সাধারণ সম্পাদক ও বারাসাত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কেএম আলমগীর হোসেন।
২৪ অক্টোবর বুধবার মাদ্রাসায় সকাল ১০টায় ম্যানেজিং কমিটির এক জরুরী সভায় সর্বসম্মতিক্রমে কেএম আলমগীর হোসেন সভাপতি নির্বাচিত হন। উল্লেখ্য এর মধ্য দিয়ে তিনি টানা ৬ষ্ঠ বারের মতো এই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি নির্বাচিত হলেন।
তার অবদানে প্রতিষ্ঠানটির অনেক উন্নয়ন হয়েছে। এই উন্নয়নের গতি অব্যাহত থাকবে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।

মোঃ রবিউল ইসলাম
তেরখাদা, খুলনা।

বোরহানউদ্দিনে একশত গ্রাম গাঁজা সহ এক যুবক আটক




ভোলা প্রতিনিধিঃ ভোলার বোরহানউদ্দিনে মাহাদি হাসান মিশুক (২৩) নামে এক যুবক কে একশত গ্রাম গাজা সহ আটক করেছেন বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশগতকাল মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিটে বোরহানউদ্দিন থানার এস. আই মোঃ ফোরকান, এ. এস আই. বশির উদ্দিন, শ্রী লিটন হালদার, মোঃ মুরছালিন ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ উপজেলার মিলন বাজার এলাকা থেকে ১শত গ্রাম গাজাসহ তাকে আটক করেন আটক কৃত মাহাদি হাসান মিশুক ধারীয়া গ্রামের বাসিন্দা।তার বিরুদ্ধে বোরহানউদ্দিন থানায় মাদক আইনে মামলা হয়েছেবোরহানউদ্দিন থানার ওসি, অসীম কুমার সিকদার বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে

"রাস্তা নয় যেন মৃত্যু খাঁদ" বিপর্যায়ে ভোলার ভেদুরিয়ার গাড়ী চালক ও জনগন। (ভিডিও সহ)



ভোলা-বরিশাল যোগাযোগের স্থলপথ মাধ্যম হিসেবে  ছিল ভোলা_ভেদুরিয়া সড়ক এই রাস্তাটিভোলা সদর_ভেদুরিয়া এর উপর দিয়ে রাস্তাটি চলে গেছে ভেদুরিয়া লঞ্চঘাট পর্যন্তভেদুরিয়া লঞ্চঘাট থেকে শুরু করে খেয়ঘাট পর্যন্ত রাস্তটির অবস্থা এখন বেহাল দশা২০০৪ সালে (বি আর টি সি) এর  তত্ত্বাবধায়নে নির্মাণ হয় রাস্তাটি প্রতিদিন দেড় হাজারের বেশী গাড়ি চলাচল করে এই রাস্তাটি দিয়েবাস,মালবাহী ট্রাক থেকে শুরু করে সকল প্রকার গাড়ী চলাচল করে রাস্তাটি দিয়েফলে বর্তমানে রাস্তার দশা একেবারে বেহালরাস্তাদিয়ে চলাচলরত গাড়ী এবং যাত্রী সবই এখন বিপর্যয়ের মুখেরাস্তার মাঝে মাঝে ভাংগা খাদ ছাড়া আর কিছুই চোখে পরেনাকিছু কিছু যায়গায় ইট দিয়ে খাদ ভরার জন্য দেওয়া হয়েছে তাতে উপকারের চেয়ে বেশী অপকার ই হয়েছেফলে  ঘটছে সড়ক দূর্ঘটনাভোলা জেলার যতগুলো উপজেলা রয়েছে ভোলা,দৌলতখান,লালমোহন,বোরহানউদ্দিন,চরফ্যাশন,মনপুরা,শশীভূষন সবাই বরিশাল যাতায়ত করার জন্য এই সড়ক ব্যাবহার করেনপ্রতিদিন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসী ও গাড়ী ড্রাইভার এবং যাত্রীদেরফলে জনসমাজ এখন বিপর্যস্তএলাকাবাসী জানান বৃষ্টির কারনে দুই পাসের মাটি সরে রাস্তার খাদের সৃষ্টি হয়েছে এছাড়া ভারী মালবাহী ট্রাক চলাচলের কারনে হয়েছে রাস্তার ভাঙ্গনতারা আরো বলেন নির্বাহী কর্মকর্তাদের জানানোর পরেও নিদারুন অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটেনিএখন এলাকাবাসীর দাবী রাস্তাটি যেন আগের রুপ ফিরে পায়তারা চায় রাস্তাটি যেন এমন হয় যাতে কোন ঝুঁকি থাকবেনা, ঝুঁকিবিহীন একটি নিরাপদ সড়কযদি রাস্তাটির পুনঃনির্মান বা মেরামত করা হয় তবেই অবসান হবে এই সমস্যার। 


মোঃ সাইফুল ইসলাম
ভোলা।
তারিখঃ ২৫/১০/২০১৮ইং। 
 

তেরখাদার পারহাজী গ্রামে নদী ভাঙ্গনে প্রধান সড়ক বিলিন।

তেরখাদার পারহাজী গ্রামে আতাই নদীতে প্রধান সড়ক, নদী ভাঙ্গন আতংকে শতাধিক পরিবার(ভিডিও সহ)



MB TV24.Com: খুলনার তেরখাদা উপজেলার ৬নং মধুপুর ইউনিয়নের পারহাজী গ্রামে আতাই নদীতে বিলিন হয়ে গেছে সেনের বাজার-কালিয়া সড়ক। নদী ভাঙ্গন আতংকে ভুগছেন পারহাজী গ্রামের শতাধিক পরিবার। এদিকে প্রধান সড়কে ভাঙ্গনের ফলে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। সূত্র মতে জানা যায়, গত ১৩ অক্টোবর পারহাজী গ্রামের ঈদ গাহ  এর নিকটে সেনের বাজার-কালিয়া সড়কে ফাটল দেখা দেয়। যা ক্রমশ বাড়তে থাকে এবং গত ২০ অক্টোবর সম্পূর্ণ রাস্তা ভেঙ্গে চলে যায় নদীর গর্ভে। বর্তমানে এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। নদীর পাড়ের বেশ কয়েকটি বাড়ি ইতোমধ্যেই নদীতে বিলিন হয়ে গেছে। উক্ত ভাঙ্গন কবলিত স্থান থেকে দুপাশে প্রায় অর্ধ কিলোমিটার নদীর কিনার সংলগ্ন এলাকায় ফাটল দেখা দিয়েছে। যে কোন সময় এসব জায়গাতেও ভাঙ্গন হতে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শেখ মোঃ মহাসিন এর তত্ত্বাবধানে   রাস্তার পাশেই থাকা কয়েকটি বসতবাড়ি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে বিকল্প পথ তেরীর চেষ্টা করছেন। নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড এর জোর তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়। স্থানীয়ভাবে শ্রমিক দিয়ে বিকল্প পথ তৈরী, বসত ঘর সরিয়ে অন্যত্র স্থাপন  এবং ভাঙ্গন প্রতিরোধে বালু ভর্তি বস্ত্রা ফেলা হচ্ছে।পানি উন্নয়ন বোর্ড, তেরখাদা, খুলনা এর  উপ সহকারী প্রকৌশলী মোঃ আব্দুস সোবহান হাওলাদার জানান, ১৭৫ কেজি করে ৪,৪৮০ বস্তা বালু ফেলে ও রিং বাধ দিয়ে ভাঙ্গন প্রতিরোধের চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শেখ মোঃ মহাসিন জানান, নদী ভাঙ্গনে সেনের বাজার-কালিয়া প্রধান সড়ক টি নদীতে বিলিন হয়ে যাওয়ায় গত ১০/১২ দিন যাবৎ যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। যান চলাচল ফিরিয়ে আনতে ভাঙ্গন কবলিত এলাকার পাশ দিয়ে বসত ঘর নিরাপদ স্থানে সরিয়ে সেখান দিয়ে বিকল্প পথ তৈরীর চেষ্টা চলছে।
স্বাভাবিক যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকার দুপাশে এসে দুপ্রান্তের বাস, টেম্পু, ইজি বাইক, ভ্যান ও অন্যান্য যানবাহন এসে থামছে। এবং যাত্রীদের গাড়ি বদলাতে হচ্ছে নির্দিষ্ট গন্তব্যে যেতে।এতে তাদের ভাড়া ও সময় বেশি লাগছে।অন্যদিকে যানবাহন চালকেরা জানান, এ অবস্থায় খুবই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। বিকল্প কোন পথ না থাকায় বাধ্য হয়ে ভাঙ্গনের এপাশে এসে গাড়ি থামাতে হচ্ছে।অন্যপ্রান্তের গাড়ি গুলো ওপাশে রয়েছে। যাত্রীরাও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।তাদের সময় ও অর্থ বেশি লাগছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আরো জানান, নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় নিরাপত্তার জন্য আমাদের পরিষদের গ্রামপুলিশ ও অন্যান্য লোকজন ডিউটি করছেন। চেষ্টা করছি- মানুষের বিপদে পাশে এসে দাঁড়ানোর। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলোর জন্য কিছু করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।অন্যদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ভাঙ্গন প্রতিরোধে বেশ তৎপর এবং আন্তরিক রয়েছেন।অনেক উর্দ্বতন কর্তৃপক্ষ ইতমধ্যেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং জরুরী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

নদী ভাঙ্গনের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষেরা সর্বস্ব হারিয়ে খুবই অসহায়ভাবে বসবাস করছেন। তাদের কে পর্যাপ্ত সহায়তা করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানিয়েছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।

মোঃ রবিউল ইসলাম
তেরখাদা, খুলনা।
তারিখঃ ২২/১০/২০১৮ইং।

A kon rong by Miraz* এ কোন রঙ্গে রঙ্গীন হলো বাউল মন** মিরাজ** Bangla M...

ভোলার বোরহান উদ্দিন উপজেলায় গ্রাম আদালত বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

MB TV24.Com ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় পক্ষিয়া ইউনিয়নে "মিলে মিশে থাকতে ভাই, গ্রাম আদালতের বিকল্প নাই” এই স্লোগানে “গ্রাম আদালত বিষয়ক কমিউনিটি" মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ২০ অক্টোবর শনিবার সকাল ১০ টার সময় পক্ষিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ নাগর হাওলাদারের সভাপতিত্বে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ইউনিয়নের গ্রাম আদালতের গত বছরের অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কৌশল সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়। প্রকল্প শুরু থেকে এ পর্যন্ত ইউনিয়নে মোট মামলা গ্রহণ হয়েছে ১১০ টি , এবং সমাধান হয়েছে ১০৮ টি, ২টি মামলা চলমান রয়েছে। নিস্পত্তিকৃত মামলা থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় হয়েছে, ৫৮ লক্ষ ৮ হাজার ২৭৯ টাকা। সভায় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জনাব নাগর হাওলাদার বলেন সাধারণ মানুষ গ্রাম আদালতের মাধ্যমে যে সেবা পাচ্ছে আমাদের পরিষদ এ ধারা অব্যাহত রাখবে। সভায় আরো বক্তব্য রাখেন প্যানেল চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, ইউপ সচিব। সভায় গ্রাম আদালতের সুবিধা সম্পর্কে সাধারণ জনগণকে জানানোর কথা স্থানীয় সুশীল সমাজকে অবহিত করা হয়। সবাইকে গ্রাম আদালতের সুবিধা সম্পর্কে অবহিত করা হলে সাধারণ মানুষ অবশ্যই গ্রাম আদালতমূখী হবে। সভায় উপস্থিত ছিলেন ইউপি সচিব, ইউপি সদস্যবৃন্দ, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য, ইমাম, শিক্ষক, এনজিও প্রতিনিধি, ছাত্র-ছাত্রী । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বোরহানউদ্দিন উপজেলার ওয়েভ ফাউন্ডেশনের উপজেলা সমন্বয়কারী মো: রহিদুল ইসলাম, আরও উপস্থিত ছিলেন পক্ষিয়া ইউনিয়নের গ্রাম আদালত সহকারী মোঃ কামাল উদ্দিন।

মোঃ সজিব, 
বোরহানউদ্দিন, ভোলা।
তারিখঃ ২১/১০/২০১৮

তেরখাদা উপজেলার ৯৯টি পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করলেন খুলনা-৪ আসনের সাংসদ



 তেরখাদা প্রতিনিধিঃ
আগামী জাতীয় নির্বাচন সহজভাবে নেওয়া যাবে না  বিরোধী দল কে কখনো দুর্বল ভাবা যাবে নাপ্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনো কে ক্ষমতায় আনতে হলে সকল নেতা কর্মীদের সর্বদা সজাগ থাকতে হবেযারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি, তাদের সুযোগ দেওয়া যাবে নানেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে গতকাল বুধবার তেরখাদা উপজেলার ৯৯ টি পূজা মন্দির পরিদর্শনকালে উত্তর বিরি আজগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সকাল ১১টায় খুলনা ৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুশের্দী এ কথা বলেনতিনি আরো বলেন, প্রয়াত সাংসদ এসএম মোস্তফা রশিদী সুজা এর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য আগামী নির্বাচনে  আপনাদের সাথে থাকতে চাইউপজেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্জ মোঃ সরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ লিটন আলী, তেরখাদা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ সালেকুজ্জামান, ভাইস চেয়ারম্যানদ্বয় মোল্যা এহিউল ইসলাম ও হোসনেয়ারা চম্পা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, খুলনা জেলা আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ শফিকুর রহমান পলাশ, জেলা আওয়ামীলীগের উপ প্রচার সম্পাদক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শেখ শহিদুল ইসলাম, খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য এ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমান কালু, ইমদাদুল হক, থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি এফএম অহিদুজ্জামান, সেক্রেটারী কেএম আলমগীর হোসেন, সকল ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দ,  কামরুজ্জামান অলিচ, আওয়ামীলীগ নেতা মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক রাজা, কৃষকলীগ নেতা মোঃ নাজমুল ইসলাম, পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি অরবিন্দ প্রসাদ সাহা ও সেক্রেটারী শংকর বালা, বাছিতুল হাবিব প্রিন্স, নাসিমা কবির, শেখ জাহাঙ্গীর আলম, মহিব মোল্যা, কামরুজ্জামান, শেখ ইয়াছিন আহম্মেদ, অহিদুজ্জামান ফরিদ, আলমগীর,  শেখ আনিসুল হক, আলিনুর রহমান, আঃ কাউয়ুম, ফরাদুজ্জামান সুমনসহ উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীবৃন্দএ সময় মাননীয় সংসদ সদস্য পূজা মন্ড পরিদর্শনকালে সরকারি বরাদ্ধ থেকে ১১,৭৫০/- টাকা, নিজ তহবিল থেকে  ,৫০০/- টাকা এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু তার নিজ তহবিল থেকে ১,০০০/- টাকা করে প্রত্যেক মন্দির কমিটির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের নিকট হস্তান্তর করেন 
অবৈধভাবে মা ইলিশ ধরায় ভোলায় ভ্রাম্যমান আদালতে ১১ জনের ১ বছরের কারাদন্ড ও ৪ জনের আর্থিক জরিমানা

অবৈধভাবে মা ইলিশ ধরায় ভোলায় ভ্রাম্যমান আদালতে ১১ জনের ১ বছরের কারাদন্ড ও ৪ জনের আর্থিক জরিমানা


MB TV24: ভোলার মেঘনা-তেতুলিয়া নদীতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকারের দায়ে ১৫ জেলেকে আটক করেছে মৎস্য বিভাগ।


গত বৃহস্প্রতিবার সকাল থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মেঘনা নদীর ইলিশা থেকে ভোলার খাল পর্যন্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে ১১ জেলেকে এক বছরের জেল ও বাকী ৪ জনকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা প্রদান করেন ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. কামাল হোসেন। জব্দকৃত জাল মৎস্য কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এর উপস্থিতি ভোলার তুলাতুলি ঘাটে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়।
আটককৃতরা হলেন মো. আল আমিন, রুবেল, মো. শাহিন, মো. কামাল, লোকমান, আবুল কালাম, মো. হাসান, ছিদ্দিক, রাকিব, নজরুল ইসলাম, শরিফ, আল আমিন, নিজাম, শাহে আলম ও পারভেজ। এদের বাড়ি ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা জংশন, মেদুয়া ও শিবপুর এলাকায়।
সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান জানান, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা-ইলিশ রক্ষায় ভোলার মেঘনা-তেতুলিয়া নদীতে ৭ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত সকল ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসময়ে যাতে করে জেলেরা নদীতে মাছ শিকার করতে না পারে সে জন্য তাদের অভিযান অব্যহত। তাই তারা কঠোর ব্যাবস্থা প্রয়োগ করছে।

   মো. সাইফুল ইসলাম
ভোলা।

B2

Featured Videos

B3

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

Most Recent

B4

আমাদের অনুষ্ঠান সমূহ